চিত্র: আলহাজ্ব আতাউর রহমান, মোসাব্বির আহমেদ, সুয়েব, আখলাক।
সুয়েব আহমেদ, ইসলাম পুর থেকে: একজন দেশপ্রেমিক নেতা যেই দলেরই হন না কেন ? নিশ্চই তিনি সকলের কাছে সমাদৃত। একজন দেশপ্রেমিক নেতা রাষ্ট্রের সম্পদ। আলহাজ্ব আতাউর রহমান এমন এক ব্যক্তি, যিনি দল-মত নির্বিশেষে সবার কাছে জনপ্রিয়। ওনার জনপ্রিয়তার জরিপ অনলাইনে না করে আপনি যদি সাধারণ মানুষদের মাঝে মিশে জনমত জরিপ করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন ওনার জনপ্রিয়তা কতটুকু। আগামী ৬ মার্চ ই প্রমাণ হবে কার জনপ্রিয়তা কতটুকু।
২০০৯ সালে সাধারণ জনগণ তাদের মহামূল্যবান ভোট দিয়ে শ্রদ্ধেয় আতাউর রহমানের মতো দেশপ্রেমিক সন্তানকেই এগিয়ে রেখেছিল। কিন্তু, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তাদের অবৈধ হ্মমতা খাটিয়ে সাধারণ জনগণের রায়কে অমান্য করে এক অযোগ্য ব্যক্তিকে হ্মমতার চেয়ারে বসিয়ে ছিল। যার প্রমাণ হ্মমতাসীন দল আওয়ামীলীগের নেতা হয়ে ও জগন্নাথপুরে ওনার উন্নয়নে ব্যর্থতা। সারা দেশ যখন জনন্দিত নেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। জগন্নাথপুরবাসী তখন প্রিয় নেত্রীর উন্নয়নের স্পর্শ থেকে বঞ্চিত। তাই আসুন দল,মত,নির্বিশেষে সবাই এক হয়ে আলহাজ্ব আতাউর রহমানকে নির্বাচিত করি। একজন দেশপ্রেমিক নেতাই যেন হন আগামী দিনে জগ্ননাথপুরের কাণ্ডারি।
২০০৯ সালে সাধারণ জনগণ তাদের মহামূল্যবান ভোট দিয়ে শ্রদ্ধেয় আতাউর রহমানের মতো দেশপ্রেমিক সন্তানকেই এগিয়ে রেখেছিল। কিন্তু, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তাদের অবৈধ হ্মমতা খাটিয়ে সাধারণ জনগণের রায়কে অমান্য করে এক অযোগ্য ব্যক্তিকে হ্মমতার চেয়ারে বসিয়ে ছিল। যার প্রমাণ হ্মমতাসীন দল আওয়ামীলীগের নেতা হয়ে ও জগন্নাথপুরে ওনার উন্নয়নে ব্যর্থতা। সারা দেশ যখন জনন্দিত নেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে। জগন্নাথপুরবাসী তখন প্রিয় নেত্রীর উন্নয়নের স্পর্শ থেকে বঞ্চিত। তাই আসুন দল,মত,নির্বিশেষে সবাই এক হয়ে আলহাজ্ব আতাউর রহমানকে নির্বাচিত করি। একজন দেশপ্রেমিক নেতাই যেন হন আগামী দিনে জগ্ননাথপুরের কাণ্ডারি।
" কোন অন্ধ ব্যক্তি নয়, দেশপ্রেমিক নেতাই আমার প্রথম পছন্দ "